অর্থনৈতিক শুমারি-২৩ এর লিস্টিং অপারেশন ৭ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই মাঠ পর্যায়ে সম্পন হবে
দিঘলিয়া উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাকে ঘিরে রয়েছে যশোর ও নড়াইল জেলার অন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই। তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। দিঘলিয়া আত্রাই, ভৈরব ও চিত্রানদী প্রভৃতি উপজেলার আঞ্চলিক ভাষার সাথে সন্নিহিত খুলনা অঞ্চলের ভাষার অনেকটাই সাযুজ্য রয়েছে। নদী গুলোর গতিপ্রকৃতি দিঘলিয়ার মানুষের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
এই এলাকার ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায় যে দিঘলিয়ার সভ্যতা বহুপ্রাচীন। এছাড়াও এ এলাকায় কিছুক্ষুদ্র জাতিসত্বা বসবাস করে যাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে। সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে দিঘলিয়ার অবদানও অনস্বীকার্য।
যেসব সরকারী সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা দিঘলিয়ায় কাজ করছে সেগুলো হলো-
* উপজেলা শিল্পকলা একাডেমী, দিঘলিয়া উপজেলা শাখা;
* বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, দিঘলিয়া উপজেলা শাখা;
* এছাড়া দিঘলিয়া উপজেলায় রয়েছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিকগোষ্ঠী।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS